ওয়েব ডিজাইন নিয়ে ফ্রীল্যানসিং করলে কি কি সুবিধা ?

যারা নতুন তারা প্রায় সময় কুয়েশন করেন ভাই ওয়েব ডিজাইনে ফ্রীল্যানসিং এ সুবিধা কি আমি কোনটা দিয়ে স্টার্ট করলে ভালো হবে। কোনটা দিয়ে আপনি স্টার্ট করবেন ঐটা আপনার স্কিলের উপর নির্বর করে প্রতিটি সেক্টরে অনেক কাজ রয়েছে সব সেক্টরে অনেক সুবিধা রয়েছে এখন আপনার ডিসাইড করতে হবে কোনটা দিয়ে স্টার্ট করবেন।
ওয়েব ডিজাইন নিয়ে ফ্রীল্যানসিং এর অনেক সুবিধা রয়েছে তারমধ্যে আমি নিচে কিছু মেজর সুবিধা গুলো উল্লেখ করেছি

১. ক্লায়েন্ট এন্ড প্রজেক্ট সিলেকশনের স্বাধীনতা :

ফ্রীল্যাসিং এ সুবিধা সবার জন্য বাট ওয়েব ডিজাইনের জন্য একটু এক্সট্রা সুবিধা, বুঝলেন না তো একটু বলি পরে এমনেই বুঝে যাবেন। যখন আপনার কাছে অনেক প্রজেক্ট রেডি থাকবে তখন আপনি যে ক্লায়েন্ট চয়েস করবেন ঐটা যাতে আপনার প্রজেক্টের সাথে মিল থাকে তাহলে আপনার কাজ যেটা ধরেন ২০ দিন লাগতো ঐটা ২-৩ দিনে হয়ে গেছে শুধু কিছু মোডিফিকেশন দিয়ে। আরো অনেক এক্সট্রা সুবিধা আছে।


২. ভেরিয়াস প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করা :

আপনি অনেক প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করতে পারেন দেখবেন সব কিছু প্রায় সেম ওয়ে।


৩. বেশি টাকা ইনকামের অপুর্চুনিটি :

আপনি ওয়েব ডিজাইন দিয়ে বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন যেটা আপনার লিস্টের বাহিরে। এই বিষয়ে ১৮ জুন পেইড ওয়ার্কশপে বলছিলাম ঐটা দেখে নিতে পারেন।


৪.মনখুশি আপনি যেটা চান ঐটা শিখতে পারেন :

সব ফ্রীল্যানসিং এইটা আছে বাট ওয়েব ডিজাইনে এর স্কোপ অনেক বেশি। ধরেন আপনি মেশিং লার্নিং শিখতেছেন এখন আপনি এইটার জন্য ছুটোখাটো একটা টুলস বানালেন। অর্থাৎ আপনি যায় শিখেন না কেনো লাস্ট আউটপুট ওয়েবসাইটে আসবে মানে ওয়েবসাইট যোগ হবে।


৫.বস হওয়া :

উপরের পয়েন্টগুলো দেখে এইটা বুঝতে পারছেন আপনি এখন নিজেকে বস দাবি করতে পারেন। এখন তো আপনার এজেন্সী দরকার এজেন্সী বিল্ডাপ এর জন্য লাস্ট ওয়ার্কশপ টি দেখে নিতে পারেন।


৬.যেকোনো লোকেশনে টাইম এক্সপেন্ড করা :

আপনার যখন প্রজেক্ট থাকবে হাতে তখন আপনি ভিবিন্ন লোকেশনে গুরতে গিয়েও এই কাজ গুলো করতে পারেন।


৭.পার্ট টাইম জব ম্যানেজ করা :

আপনারা হয়তো এইটা জানেন না অনেকেই আছে যারা বাহিরের দেশের কোম্পানির মধ্যে পার্ট টাইম জব করে। অনেক ক্লায়েন্ট আছে যারা কাজ ভালো দেখে অফার করে তুমি চাইলে আমার কোম্পানির সাথে পার্ট টাইম বা ফুল -টাইম এমপ্লয়ি হিসাবে কাজ করতে পারো। দেশের কথা র বললাম না আপনারা বুঝে নেন যদি বাহিরের দেশ থেকে অফার করে তাহলে দেশে আপনার অবস্থা কি?


৮.ক্লায়েন্ট না থাকলে সুবিধা কি :

যখন আপনার কোনো ক্লায়েন্ট নাই তখন আপনি যে নিশে কাজ করেন ঐ নিশের উপর ওয়েবসাইট বানাতে থাকেন এইটা আপনার পোর্টফোলিওতে রেখে দেন। যদি নিশ বুঝে না থাকেন তাহলে আমার ১৮ তারিখের পেইড ওয়ার্কশপে দেখে নেন ঐখানে আরো বলা আছে কিভাবে ক্লায়েন্ট ম্যানেজ করতে হয়।

Prince Chowdhury

Started Freelancing Career since 2012 and Converted as an Entrepreneur, Business Coach & Marketing Strategy Enthusiast
Join Our Community:

One Response

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Popular post