ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার আগে ভুল – পর্ব ৫ (গুরুতর ভুল)

প্রথম ক্লায়েন্টের মেসেজ পাওয়ার পর মনে দুকুর ডুকুর শুরু করে নিজের একাউন্ট এর ১২ টা বাজিয়ে দেওয়া, কিভাবে এর প্রতিকার করা যায় এবং সব সময় কিভাবে ক্লায়েন্ট ডিল করতে হয়?

পর্ব ৩ অথবা ৪ এর মধ্যে আমি বলেছিলাম যে কিভাবে ফোর্স করে একজন ক্লায়েন্টের অর্ডার কমপ্লিট করিয়ে রিভিউ নিতাম।

2013 সালে যখন আমি কাজ শুরু করেছিলাম তখন হয়তোবা আমি ছিলাম বাজে সেলার কারণ কম দামে বাজে কাজ করে দেওয়ার সর্বোচ্চ চেষ্টা করতাম?

অনেক অনেক ক্লায়েন্ট ছিল যাদেরকে আমি ধমক দিয়ে বলতাম যে এভাবেই কাজ করে এবং এই ভাবে কাজ করতে হয় তোমাকে এই সার্ভিসটি নিতে হবে এভাবেই নিতে হবে। তুমি আমার থেকে বেশি বুঝ?

বোকা ক্লায়েন্টগুলো আমার উগ্রতার ভয়ে সব সময় মেনে নিতো এবং সে আর জীবনে কোনদিন আমার সাথে নেক্সট কোন কাজে আসতো না।

কিন্তু আপনাদের বেলায় ঠিক তার উল্টোটা আপনার যখন প্রথম মার্কেটপ্লেসে আসেন তখন যদি প্রথম কোন ম্যাসেজ পাই তখন তার উৎফুল্লতা এবং এক্সাইটমেন্ট টা কেমন তা আমি খুব ভালো করেই বুঝি।

খুব তাড়াতাড়ি মেসেজ দেওয়ার একটি তারা, মেসেজে কি লিখবেন তা নিয়ে টেনশন, একটু দেরী হয়ে গেলে ক্লায়েন্ট টা হয়তোবা চলেই গেল আরো অনেক অনেক ক্রিটিকাল চিন্তা মাথায় ঘুরোঘুরি করে।

এক্সাইটমেন্ট এর ঠেলায় বায়ারকে কি বলতে যেয়ে কি বলে ফেলেন তাও বুঝেন না।

সবথেকে বড় প্রবলেম হচ্ছে ক্লায়েন্টের সাথে বোঝাপড়া না করে অর্ডার নেওয়ার জন্য তাড়াহুড়ো করা অথবা অর্ডার নিয়ে নেওয়া আর তখন যদি ক্লায়েন্টই খারাপ হয় তাহলে ব্যাড ফিডব্যাক দেবে অথবা কাজটি ক্যানসেল করবে।

আর এটাই আপনার জন্য মারাত্মক একটি ভুল।

তাছাড়া যারা পুরাতন কাজ করছেন তারাও এই ভুলটি প্রতি মাসে একবার করে থাকেন এবং এর কারনে আপনাদের দিকের র‌্যাংক হারায় এবং কাজের পাওয়ার পরিমাণ কমতে থাকে।

এখন আমি বলতে চাচ্ছি না যে আপনি একটি ক্লায়েন্টের সাথে কথা বলার সাথে সাথেই বুঝে ফেলবেন যে ক্লায়েন্টের স্বভাব চরিত্র কেমন।

এই পৃথিবীতে কাজ করার অবশ্যই একটি নিয়ম আছে এবং কাজটি কীভাবে করবেন তারও একটি নিয়ম আছে।

আমি কাজ করি, কাজ পেয়েছি এখন কাজ করে ফেলব এই ধারণাটি একটি ভুল ধারণা।

ধরেন আপনি কাজ পেলেন এবং কাজ করলেন তারপর ক্লায়েন্ট কোনো-না-কোনোভাবে খুশি নয় এবং সে আপনাকে হয়তো বা ব্যাড ফিডব্যাক দিল অথবা কাজটি ক্যানসেল করে দিন তাহলে দুই ভাবেই আপনি ক্ষতিগ্রস্ত হলেন।

নতুন প্রোফাইলে যদি একটি ব্যাড ফিডব্যাক থাকে তাহলে সেই প্রোফাইলে কাজ পাওয়ার আশা ছেড়ে দেওয়াটাই ভালো। শুধু শুধু সময় নষ্ট এবং নিজেকে হতাশায় পরিণত করা।

ধরেন ক্লায়েন্ট আপনার কাজটি ক্যানসেল করে দিলো তাহলে আরেক প্রবলেম তা হচ্ছে ৬০ দিনের জন্য আপনি হয়তোবা রেঙ্ক হারাবেন।

তাহলে এই এক্সাইটমেন্ট এবং তাড়াহুড়ো দিয়ে লাভ কি ভাই?

তাতে করে বসে বসে আঙ্গুল চাটা অথবা গ্রুপে পোস্ট দেওয়া যে দুই মাস হয়ে গেল আমি কেন কাজ পাই না, এই ধরনের চিন্তা ভাবনা ছাড়া আর কোন ব্যাপার থাকে না।

তাই নতুন কাজ পাওয়া অথবা যেকোনো কাজ যখনই পান না কেন তখন আপনাকে দুটি ব্যাপার সম্পূর্ণ করে কাজ শুরু করতে হবে। তাহলে এই দুটি ব্যাপার কী?

প্রথম হচ্ছে নিজেকে জাস্টিফাই করা যে আপনি এই কাজের জন্য যোগ্য কিনা?

দ্বিতীয় হচ্ছে ক্লায়েন্টকে জাস্টিফাই করা যে ক্লায়েন্ট আপনার জন্য যোগ্য কিনা? আর দুটি কাজ একসাথে করা সম্ভব

আমি এখন যে প্রসেসটি বলবো এটি আমার পরিক্ষিত একটি প্রসেস এবং আমি বিভিন্ন স্কিলের উপর এই পরীক্ষাটি চালিয়ে দেখেছি এটি ৯৮% সময় কাজে লাগে।

কোন ক্লায়েন্ট আপনাকে মেসেজ দেওয়ার সাথে সাথে তার প্রোফাইল টা আগে চেক করে নেবেন।

যদি আপনি নতুন সেলার হন তাহলে আগে দেখবেন যে বায়ার আপনাকে নক করেছে তার অ্যাকাউন্ট এর বয়স কত। যদি সে নতুন হয়ে থাকে তাহলে আপনার রিস্ক এর পরিমাণ কম থাকে কারণ এদের ছেচরা ক্লায়েন্ট হওয়ার আশঙ্কা কম থাকে।

ফাইবারের অ্যালগরিদম অনুযায়ী ফাইবার নতুন বায়ারকে নতুন সেলারের গিগ গুলো দেখায়।

তবে খেয়াল রাখবেন যেহেতু বায়ান নতুন তাই আপনাকে সবকিছু বুঝিয়ে করাতে হবে তারা ফাইবার সম্পর্কে সাধারণত কিছুই জানেনা।

এখন কিছু বায়ার আছে যারা অনেক আগে একাউন্ট তৈরী করে রেখেছে কিন্তু কোনো কাজ করেনি আর এরা হচ্ছে অনেক রিস্কি বায়ার।

কেন ওরা তো অনেক এক্সপেরিয়েন্সড তাহলে?

আসলে ব্যাপারটা হচ্ছে যারা অনেক আগে ফাইবার একাউন্ট তৈরী করে রেখেছে কিন্তু কোনো কাজ এর রিভিউ নেই তার মানে এই না যে সে কাজ করায়নি।

এমনও হতে পারে যে সে প্রতিটি কাজ করানোর সাথে সাথে কাজটি কোনো-না-কোনোভাবে ক্যান্সেল করিয়ে নিয়েছে তাই তার অ্যাকাউন্টে কোনো কাজের রিভিউ দেখা যাচ্ছে না।

বায়ার যদি এশিয়া কান্ট্রি হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই খেয়াল রাখবেন যে বায়ার বাংলাদেশ, ইন্ডিয়া, পাকিস্তান, ইজরাইল এবং আরো উন্নতশীল দেশগুলোর মধ্যে পড়ে কিনা।

কারণ এই দেশের মানুষগুলোর নিতান্তই একটু বাটপার হয়ে থাকে এবং এটা আপনারাও জানেন ?

এদের কাজ নেওয়ার থেকে ঘরে বসে বসে ঘুমানো স্বাস্থ্য এবং মন দুটো ফ্রেশ রাখার জন্য ভালো বুদ্ধি।

যদি ক্লায়েন্ট কোন সেলার কে দিয়ে কাজ করা এবং তার রিভিউ থাকে তাহলে ওই ছেলের আইডি দিয়ে চেক করে দেখুন যে ক্লায়েন্ট ওই ছেলেকে দিয়ে নিম্নতম কত ডলারের কাজ করিয়েছে এবং সে ওই সেলারকে কি রিভিউ দিয়েছে।

তাহলে আরো সহজ হয়ে যাবে বোঝা যে বায়ারটি কেমন!!

এখন এগুলো হচ্ছে একটি বেসিক ধারণা যেভাবে আপনি বুঝতে পারবেন যে ক্লায়েন্টের কাজ করানোর স্বভাব কেমন হতে পারে।

ধরেন যে এগুলো করেও আপনি বুঝতে পারলেন না ক্লায়েন্টের স্বভাব টা কেমন তাহলে কি করবেন?

ক্লায়েন্ট এবং আপনার নিজের দু’জনকেই জাস্টিফাই করতে হবে আর জাস্টিফাই করার প্রথম রুলস হচ্ছে ক্লায়েন্টের সাথে গেজানো।

এখন কথা হচ্ছে আজাইরা প্যাচাল পেড়ে গেজাবেন নাকি কাজের কথা বলে গেজাবেন সেটা হচ্ছে মূল বিষয়।

আমি বলবো তার সাথে কাজের কথা বলে তার সাথে কনভারসেশন লম্বা করুন।

তার প্রথম ম্যাসেজটি দেখে তার মেসেজ অনুযায়ী তাকে প্রশ্ন করুন এবং তার বিভিন্ন অ্যাঙ্গেল এবং চাহিদা সম্পর্কে জানার চেষ্টা করুন।

তাকে যখন আপনি কোশ্চেন করবেন তখন সে যদি আপনার প্রশ্নের ছোট ছোট উত্তর দেয় তাহলে বুঝবেন এই ক্লায়েন্টই অনেক রুড, মানে ক্লায়েন্টের সাথে যদি কাজ করেন তাহলে সে আপনাকে রেস্পেক্ট করবে না।

টাইপ করে কনভারসেশন করার জন্যে আপনাকে বুঝতে হবে যে কিভাবে লিখলে আপনার সামনের জন অপমান বোধ করবে না।

যখন আপনি একটি কথাকে গুছিয়ে লিখতে চাইবেন তাকে সহজে বুঝানোর জন্য তখন অবশ্যই আপনার সেন্টেন্স টা একটু বড় হবে এবং তখন আপনার সামনের প্রতিপক্ষ অপমান বোধ করবে না। যারা মানুষকে রেস্পেক্ট করতে জানেন তারা সবসময় গুছিয়ে বলার চেষ্টা করে। আর যারা মানুষকে পাত্তা দেয় না তারা শর্টকাটে দুই-একটা ওয়ার্ড বলে কেটে পড়তে চায়।

আরেকটি বিষয় হচ্ছে যে শর্টকাট কথা বলে সে প্রফেশনাল বায়ার না আর যখনই দেখবেন কোন বায়ার প্রফেশনাল না এবং সে আপনাকে বুঝাতে পারছে না তখন তার সাথে কাজ না করা সর্বোত্তম ভালো।

কোন ক্লায়েন্ট যদি আপনাকে ভালোভাবে বুঝিয়ে দেয় তাহলে তার সাথে কথা বলার সময় তার প্রশংসা করুন তার বুঝানোর ব্যাপারগুলোকে তুলে ধরুন এবং তাকে বারবার রেস্পেক্ট দেওয়ার চেষ্টা করুন।

দেখবেন সেও আপনাকে রেস্পেক্ট করবে এবং আপনার তার সাথে কাজ করতে অনেক সুবিধা হবে।

এখন কথা হচ্ছে, যখন ক্লায়েন্ট আপনাকে আপনার প্রশ্নের উত্তর গুলো দেবে তখন সবকিছু সাথে সাথে একটি টেক্সট ডকুমেন্টের নোট করে নিবেন।

এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ব্যাপার আমি একটু পরেই বলবো।

নোট করার শেষ হলে আপনি সবগুলো নোট একত্রে করে ক্লায়েন্টের রিকোয়ারমেন্ট গুলোর ভালো হবে step-by-step লিখবেন তাতে করে আপনি নিজেও বুঝতে পারবেন যে ক্লায়েন্ট আসলেই কি চাইছে।

তারপর তাকে অফার করবেন যে প্রথমে আপনি একটি স্যাম্পল তৈরি করে দিবেন এবং তারপর যদি তার স্যাম্পল ভালো লাগে তখন তাকে একটি পূর্ণাঙ্গ ফাইল বা কাজ দিয়ে দিবেন।

কাজ শুরু করার আগে ক্লায়েন্ট এবং আপনার মধ্যে আরও দুটি কাজ বাকি আছে আর সেটি হচ্ছে প্রপোজাল ডকুমেন্ট তৈরি করা এবং কন্ট্রোল তৈরি করা।

একটি প্রপোজাল ডকুমেন্ট সাজিয়ে নিবেন মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে তারপর সেই সাজানো ডকুমেন্টে ক্লায়েন্টের যা যা রিকোয়ারমেন্ট ছিল এবং আপনি তাকে কিভাবে সেই সার্ভিসটি দিবেন তা সম্পূর্ণ রূপে উপস্থাপন করবেন তারপর ক্লায়েন্টকে জিজ্ঞাসা করবেন যে সবকিছু ঠিক আছে কিনা।

ক্লায়েন্ট যদি প্রপোজাল ডকুমেন্টটি সম্মতি জানায় তাহলে তাকে একটি কন্ট্রাক্ট ডকুমেন্ট পাঠাতে হবে।

ফাইবারে এগুলোর কোন ভ্যালু নেই কিন্তু এগুলো একজন ক্লায়েন্টের সাইকোলজিক্যালি অনেক এফেক্ট তৈরি করে আর ফাইবারের রুলস সব ক্লায়েন্ট জানেও না।

কনট্রাক ডকুমেন্ট এর মধ্যে আপনি কিভাবে কাজ করবেন কখন কিভাবে তাকে আপডেট দিবেন এবং তার কাজে শেষ হলে তাকে কিভাবে আপনার অর্ডারটি কমপ্লিট করতে হবে, আপনাকে কি রেটিং দিতে হবে এবং কখন দিতে হবে তা সম্পূর্ণরূপে তুলে ধরবেন।

লোগো ডিজাইনার অথবা চিন্তা করছেন যে আমি একটি লোগো তৈরি করে দিলে সে লোগো নিয়ে পালিয়ে যেতে পারে কিন্তু তার সাথে কন্টাক্ট করে তাকে বাঁশ দেওয়ার একটি সিস্টেম রয়েছে।

তো আমি নেক্সট কোনো একভাবে এই সিস্টেমটি বলে দিবো যাতে করে একজন আল্টিমেট ভন্ড বায়ার চিন্তা করবে এ কে দিয়ে কাজ করিয়ে আমার কোন লাভ নেই তাই আপনাকে আর পেইন দিবেনা।

কন্ট্রাক্ট ডকুমেন্টে এমনও দিতে পারেন যে তাঁর কাজ যদি ক্যান্সেল হয় তাহলে আপনার কোন কাজ সে কোথাও ব্যবহার করতে পারবে না যদি সে সে যদি অবৈধভাবে ব্যবহার করে ধরা খায় তাহলে তার ৫,০০০ ডলার জরিমানা হবে।

এরকম একটি কন্ট্রাক্ট তৈরি করলে যে কোন ছ্যাচড়া ক্লায়েন্ট ভয় পাবে।

যাইহোক কন্ট্রাক্ট ডকুমেন্ট অবশ্যই খুব স্ট্রং হতে হবে এবং প্রফেশনাল হতে হবে এবং কন্টাক্ট সম্মতি করে তাহলে বুঝতে পারবেন এই ক্লায়েন্ট আসলে একজন প্রফেশনাল ব্যক্তি এবং এভাবে আমি যত ক্লায়েন্টের সাথে কাজ করেছি তারা অনেক খুশি হয়েছে এবং আমাকে বলেছে যে আমার কাজ করার স্টাইল সব থেকে আলাদা এবং খুবই প্রফেশনাল।

এই কথাগুলো বলে আমি ব্রাগিং করতে চাচ্ছি না, এটা আমার পরীক্ষিত পদ্ধতি এবং এটা আমি প্রায় তিন বছর ধরে ফলো করে আসছি এবং আমার আগের যত স্টুডেন্ট ছিল তাদেরকেও একই কাজ করিয়েছি।

যত প্রফেশনাল ওয়ার্ল্ডওয়াইড এজেন্সি আছে তারাও এই পদ্ধতি অবলম্বন করে আর এটা যদি আপনি ব্যবহার করেন তাহলে সমস্যা কোথায়?

প্রপসাল ডকুমেন্টটি যদি অন্তত আপনি সাবমিট করেন তাতে করে আপনার রিভিশনের পরিমাণ একদম কমে যাবে। কারণ আপনি অলরেডি উল্লেখ করে দিয়েছেন যে আপনি তাকে কি কাজ করে দিবেন এবং কি কি ভাবে করে দিবেন।

সেজ দি প্রপোজাল ডকুমেন্ট একসেপ্ট করে তাহলে সেই ডকুমেন্টের বাহিরে আর নতুন কোন আবদার আপনাকে করতে পারবে না।

কন্ট্রাক ডকুমেন্ট এর মধ্যে এক্সট্রা কাজের জন্য এক্সট্রা চার্জ এর ব্যাপারটা উল্লেখ করে দিবেন তাতে করে সে একটি দায়বদ্ধতায় পড়ে যাবে এবং আপনার ঝামেলা কম হবে।

গ্রাফিক ডিজাইনাররা কিভাবে ছ্যাচড়া ক্লায়েন্ট অ্যাভয়েড করবেন এবং কিভাবে একজন ক্লায়েন্ট আপনার কাজ চুরি করবে না তাও শিখিয়ে দিব। তার জন্য আলাদা একটি আর্টিকেল লিখব যদি আল্লাহ বাঁচিয়ে রাখেন।

এই পর্বগুলো শেষ হলে যদি ভুলে যাই তাহলে যারা আর্টিকেল গুলো ফলো করছেন তারা মতামত দিয়ে মনে করিয়ে দিবেন।

Bangladesh Freelancers Empire নামে একটু ফেসবুক গ্রুপ কমিউনিটি তৈরি করছি যেখানে শুধু মার্কেটপ্লেসে অন্তরভুক্ত না থেকে কিভাবে ওয়ার্ল্ড অয়াইড প্রফেশনাল ক্যারিয়ার ডেভেলপ করা যায় তার আয়োজন করা হবে সেমিনার এবং ফ্রী কোর্স এর মাধ্যমে।

পুরো আর্টিকেলের ব্যাপারটি হচ্ছে প্রফেশনালিজম এবং একটি নিয়ম অনুযায়ী নিজের কাজকে গুছিয়ে নেওয়ার যদি প্রফেশনালিজম না থাকে তাহলে আপনাকে এর ভোগান্তি পড়তেই হবে।

প্রফেশনালিজম হচ্ছে ফিল করার ব্যাপার তাই যখন আপনি প্রফেশনাল ফিল করতে পারবেন তখন দেখবেন আপনার সবকিছুই মসৃন হয়ে গিয়েছে।

যারা অগোছালোভাবে কাজ করেন তাদেরকে আসলেই ব্যাপারটা আমার পক্ষে বুঝানো সম্ভব নয়।

প্রফেশনালিজমের আরো অনেক ধাপ আছে আশা করি ভবিষ্যতে আপনাদের সামনে তুলে ধরবো।

To Be Continued…..

Prince Chowdhury

Started Freelancing Career since 2012 and Converted as an Entrepreneur, Business Coach & Marketing Strategy Enthusiast
Join Our Community:

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Popular post