অনলাইনে কেনো আপনি ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন না?

মেইন টার্গেট হওয়া উচিত পড়াশোনা আর অনলাইন ইনকাম দিয়ে সংসার চলে না, যারা একদম নতুন তারা পোস্টটি পড়ে দেখতে পারেন মনে হয় না আপনাদের এরকম আর কখনো মনে হবে।

কিছুক্ষণ আগে এক ভাই নিজের লাইফ স্ট্রাগল নিয়ে একটা পোস্ট করল যেখানে এই দুইটা লাইন লিখে ছিল। এই লাইন গুলো দেখলে অথবা শুনলেই আমার গা জ্বলে ওঠে তাই এই পোস্ট টা করেছি।

কারণ দুইটা ধারণাই একদম ভুল আর এই দুই জায়গায় যে উনারা ভুল আমি নিজেই তার প্রেকটিকেল প্রমাণ। কি কেন এবং কিভাবে সবকিছুই এই পোস্টটা লেখার চেষ্টা করব।

এই দুইটা লাইন তারাই বলে যাদের লাইফে কোন গোল নেই এবং তারা জানে না আসলে অনলাইনে তারা কি করবে।

আমি 2012 তে ফ্রীলান্সিং লাইনে আসলেও 2013 থেকে পুরোদমে কাজ শুরু করি,

একটু ফাস্ট ফরওয়ার্ড যদি বলি তাহলে 2015 থেকে 2020 পর্যন্ত আমার প্রাইভেট ভার্সিটি লাইফের পুরো খরচ আমি নিজেই বহন করি, চলাফেরা এবং সবকিছু বাবদ আমার খরচ হতো প্রায় পঞ্চান্ন হাজার টাকার উপরে শুধু ভার্সিটি দিয়েই। 2016 থেকে এখন পর্যন্ত আমার একটি এজেন্সি অথবা আইটি ফার্ম রয়েছে যেখানে আমি তিলে তিলে গড়ে তুলেছি একটি টিম।

ওই ভাইয়ের পোস্টে যেটা বুঝলাম উনি ওনার ওয়াইফ এবং পরিবাররের কিছুটা খরচ বহন করে।

বর্তমানে আমি আমার ফ্যামিলির ফুল খরচ নিজেই বহন করি এবং খুব বিন্দাস আছি এগুলো করে। হয়তোবা বিয়ে করিনি বিয়ে করলে একজনের খরচ বহন করতে হবে আরও অথবা বাচ্চাকাচ্চা হলে দুই একজন বাড়বে এর থেকে বেশি কিছুই না।

এখন আসি প্রথম সমস্যায় আর সেটা হচ্ছে ভালো করে পড়াশোনা করা উচিত???

তাই অনলাইনের ইনকাম দিয়ে আমার লাইফের পড়াশোনা খুব ভালোভাবেই আমি চালিয়েছি, আমি খুবই ব্যাকস্টেজ এর স্টুডেন্ট ছিলাম, তাই ইন্টারমিডিয়েট এর পর আমার দশা খুব খারাপ ছিল।

যে কারণে আমি জানতাম আমাকে শুধু অনলাইন দাঁড়া করেই নিজের পড়াশোনা এবং দুনিয়ার সব কাজ করতে হবে।

আমি কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়াশোনা করেছি।

ওই ভাই বললেন যে ভালো করে পড়াশোনা করা উচিত!!! পড়াশোনা করে সরকারি চাকরি দিয়ে ওই 20 থেকে 50 হাজার টাকায় পাবেন আর জীবনের শেষে 50 লাখ অথবা ১ কোটি টাকা পায় যা কোনো কাজে আসে বলে আমি মনে করিনা এই বৃদ্ধ বয়সে, সরকারি চাকরি করে একজন লোক যে পেনশন পায় তা ইনশাল্লাহ আমার হয়ে গিয়েছে।

কিন্তু আমার লাইফে পড়াশোনার অবস্থা খুবই খারাপ আর অনলাইনে টাকা আয়ের এর অবস্থা একদম ফার্স্ট ক্লাস।

পড়াশুনা ছিল আমার মা-বাবার শখ আর অনলাইনের টাকা দিয়ে আমি মা-বাবার শখ পূরণ করেছি। পড়াশুনা আর আয় করা এক জিনিস না।

বলতে পারেন বিলাসিতা কারণ যদি আমাকে ভার্সিটিতে পড়তে যেতে না হতো তাহলে আমি আরো দ্বিগুন আয় করতে পারতাম। ভার্সিটিতে দিনে প্রায় ছয় থেকে সাত ঘণ্টা সময় এমনিতেই চলে যেত তারপরেও আমার আয় কম ছিলনা।

আমি পড়াশোনা করেছি বাবা মার জন্য এবং একটা সাদা কাগজ এর জন্য যেটাকে আমরা মহামূল্যবান সার্টিফিকেট মনে করি যা আমার লাইফে কোনো কাজেই আসবে বলে মনে হয় না।

শুধু ভাব দেখাইয়া কইতে পারাম আমি ইঞ্জিনিয়ার।

এতক্ষণ সময় দেওয়ার পরেও আমি টিকে ছিলাম কারণ হচ্ছে অনলাইন ফ্রীলান্সিং ছিল আমার লাইফের গোল আর তাই ভার্সিটি থেকে এসেই আমি কম্পিউটারে বসে যেতাম আর সারারাত কাজ করে নিজের গোলকে শক্তপোক্ত করতাম।

অন্তত দশটা সাবজেক্টে রিটেক খেয়েছি শুধু অনলাইনে কাজ করার জন্য, ভার্সিটি ফ্যাকাল্টি রা এখনো দেখা হলে আমাকে নিয়ে মজা করে কিন্তু আমি কখনো বিব্রত হই না কারণ আমি জানি আমি কি চাই আর আমি সেটা পাই।

যে ফ্যাকাল্টি আমাকে নিয়ে মজা করে তার ইনকাম আমার থেকে অনেক কম আর এই শান্তনা দিয়েই আমি অনেক মজা পেতাম মনে মনে।

2013 থেকে এখন পর্যন্ত আমার গুগল একটাই আর সেটা হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং যেটা আমি শুধু অনলাইনেই করি।

আর পড়াশোনা ছিল এক ধরনের বিলাসী শখ।

যে ভাইয়ের কথা বলছিলাম উনি লাস্ট ইয়ারে থাকা অবস্থায় মানে আরো তিন সেমিস্টার বাকি থাকা অবস্থায় পড়াশোনা ছেড়ে দিয়েছিল। কিন্তু আমি দুনিয়া উল্টে গেলেও পড়াশোনা ছাড়ি নাই, অনেক রিটেক খেয়েছি অনেক সাবজেক্টে কিন্ত পড়াশুনা চালিয়ে গিয়েছে কারণ আমি ডিটারমাইন্ড ছিলাম আমাকে পড়াশোনা শেষ করতে হবে।

এখন কথায় আসি অনলাইনে টাকা দিয়ে সংসার চলে না!!!

কই ভাই আমারতো বিন্দাস চলতেছে!!!

বর্তমানে আমার ফ্যামিলির সম্পূর্ণ খরচ পুরোটাই আমি নিজে বহন করি, কারণ হচ্ছে আমার মা বাবার বয়স অনেক বেশি এবং আমি জানতাম এর দায়ভার হয়তোবা আমার উপরেই পড়বে।

আমার আম্মু 6 মাস আগে স্ট্রোক করে দুইবার এবং এখন প্যারালাইজড আছেন, পরিবারে মা যখন অচল থাকে তখন লাইফে বেঁচে থাকাটা অনেক কষ্টকর হয়ে দাঁড়ায় আর যেটা টাকা দিয়েও মীমাংসা করা সম্ভব নয়।

আমার মায়ের সম্পূর্ণ খরচ আমি খুব স্বাচ্ছন্দে হবে বহন করতে পারছি আর এতে আমার বিন্দু পরিমাণ কষ্ট নেই, লাইফের একটা বড় গোল ছিল নিজের মা-বাবার দায়ভার নেওয়া আর সেটা শুধু আমি অনলাইনে আয় দিয়েই করে যাচ্ছি।

তাই অনলাইন ফ্রীলান্সিং কে পুঁজি বানিয়েই আমি নিজেকে গড়তে থাকি যাতে করে আমার ফ্যামিলির দায়ভার যখন আমার কাধে পড়ে তখন আমি মাটিতে যাতে লুটিয়ে না পড়ি।

আর প্রথমেই তো বললাম যে বিয়ে করে আরো দুই-একজন পেলে পুষে বড় করতে আমার কোন প্রবলেম হবেনা।

তোজে ভাইয়ের পোস্ট থেকে এই পোস্টটা লিখছি তার কিছু শর্ট বর্ণনা করি।

ভদ্রলোক 2015 সালে ফাইবার একাউন্ট থেকে উরাধুরা ইনকাম করে বিয়ে করে ফেলেন কিন্তু যখন কাজ আসা কমতে থাকে তখন উনি ফাইবার একাউন্ট এ কাজ ছেড়ে টিউশনি করা শুরু করে।

প্রথমেই বলব উনার গোল সেট ছিলনা ওনি বাতাস যে দিকে গেল ওদিকে দৌড়াদৌড়ি করেছেন, উনি আসলে বুঝেন নাই ফাইবার অথবা ফ্রিল্যান্সিং জিনিসটা কি।

2013 থেকে 16 পর্যন্ত আমার ফাইবার থেকে যে ইনকাম হয়েছে তা 2017 সালে একদমই কমে যায়।

2017 সালে যখন অর্ডার কমে যায় এবং গিগ রেঙ্ককিং হারিয়ে যায় তখন আমি কাজ ছেড়ে দিয়ে টিউশনি করাই নাই। আমি বুঝতে চেষ্টা করেছি যে ফাইবার আসলে কি এবং ফ্রিল্যান্সিং আসলে কিভাবে করা উচিত।

তখন ফাইবার নিয়ে রিসার্চ করা শুরু করি এবং যেটা বুঝতে পারি ফ্রিল্যান্সিং আসলে একটা বিজনেস আর আপনি যখন বিজনেস করতে চাইবেন তখন আপনাকে বিজনেস কিভাবে করতে হয় সেটা বুঝতে হবে।

মার্কেটপ্লেসে আপনি যখন কাজ করবেন তখন আপনার বিজনেসের 70 শতাংশ কাজ মার্কেটপ্লেস নিজেই করে দিচ্ছে আর সে শুধু 20% অথবা যেকোনো অ্যামাউন্ট কমিশন নেয় যা খুবই ন্যূনতম।

আপনার বিজনেসের মার্কেটপ্লেস কিভাবে সাহায্য করে সেটা আপনি নিজেও হয়তো বা উপলব্ধি করেন না।

2017 সালে আমায় ফাইবার একাউন্ট যখন ডাউন হওয়া শুরু হয় তখন আমার কাজ একদমই কমে যায় কিন্তু 2016 সাল থেকে আমার আইটি ফার্ম থাকার কারণে আমার টিম মেম্বার থাকে এবং আমি একটা ফ্যাসাদে পড়ে যাই।

আমি সাথে সাথে ঘাটাঘাটি করা শুরু করি যে কিভাবে ফাইবার কে সমৃদ্ধ করা যায় আর এই ঘাটাঘাটি করতে করতে আমি বিজনেস প্রসেস টা শিখতে থাকি।

শিখতে শিখতে বুঝতে পারি যে আসলে মার্কেটপ্লেসের নির্ভরশীল হওয়া টা ফ্রীলান্সিং লাইফের সবচেয়ে বড় বোকামি। আমাদের উচিত নিজের একটি মার্কেটপ্লেস নিজের কোম্পানীর জন্য তৈরি করা যেখানে অটোমেটিক ক্লায়েন্ট জেনারেট হবে এবং আপনি সার্ভিস দিতে পারবেন।

এটা বুঝতে বুঝতে, বুঝতে পারি আমাকে নিজের একটি এজেন্সি তৈরি করতে হবে যেখানে ক্লায়েন্টদের আনাগোনা হবে খুব সহজে এবং আমার মার্কেটপ্লেস অ্যাকাউন্ট না থাকলেও আমি বিন্দাস লাইফ লিড করতে পারব।

ওই 2017 সাল থেকে এখন পর্যন্ত এজেন্সি নিয়েই কাজ করছি এবং বর্তমানে মার্কেটপ্লেস এর থেকে বেশি পরিমাণ আয় হয় আমার এজেন্সি এর মাধ্যমে।

আর কাজ পাওয়া হচ্ছে আমার মনের খুয়াইসের ব্যাপার আমি যদি চাই তাইলেই আমি ইনশাল্লাহ কাজ পেয়ে যাই এর জন্য মার্কেটপ্লেসের আশায় বসে থাকতে হয় না।

এখন পরের কথায় আসি ওই ভাই এডসেন্স দিয়ে ইনকাম করেছে ওয়েবসাইট তৈরি করে ইনকাম করেছে আরো কয়েক ভাবে বর্তমানে ইনকাম করার চেষ্টা করছে সাথে সরকারি চাকরির জন্য পড়াশোনা ও করছে।

আরে ভাই আপনি একটা কাজ যদি ভালোবেসে মনোযোগ দিয়ে না করেন তাহলে আপনি বিভিন্ন কাজে সংশ্লিষ্ট থাকবেন এটাই স্বাভাবিক।

যখন আপনি একটা কাজকে ভালোবাসবেন তখন সেই কাজেই শুধু এফোর্ড দিবেন আর তখন সেই কাজে সাকসেস হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকবে।

ভদ্রলোক সরকারি চাকরির জন্য পড়াশোনা করে এবং বর্তমানে এক ঘণ্টা করে ওয়েবসাইটের সময় দেয়।

আপনাদের কি মনে হয় যে উনি সরকারি চাকরি কে ভালোবেসে নিজের ক্যারিয়ার হিসেবে গুগল সেট করেছে?

কখনোই না উনি পারিপার্শ্বিক অবস্থায় দাঁড়িয়ে নিজের গোল কে বিচ্ছিন্ন করে দিচ্ছে।

যখন আপনার গোল নির্দিষ্ট থাকবে না তখন আপনি একসাথে বিভিন্ন কাজ করতে চাইবেন আর বিভিন্ন কাজ যখন আপনি করবেন তখন আপনার প্রডাক্টিভিটি কমে যাবে, প্রডাক্টিভিটি কমে গেলে আপনার রেজাল্ট আসবে না আর রেজাল্ট না আসলে আপনি হতাশ হয়ে যাবেন আর হতাশ হয়ে গেলে আপনার কোন কিছুতেই সফলতা আসবে না আর সফলতা না আসলেই আপনি আবার বিভিন্ন কাজে নিজেকে নিয়োজিত করতে চাইবেন আর এভাবেই আপনি চলতে থাকবেন গোল সার্কেল হয়ে।

Arnold Schwarzenegger লিখে গুগল সার্চ করুন এবং এর একটা বই আছে সেটা একবার পড়ে দেখুন দেখবেন নিজের জীবনের অনেক ভুল শুধরানোর একটা সুযোগ পাবেন।

একটা ছোট গল্প বলি উনার, আর্ণল্ড লাইফে সাকসেস হওয়ার জন্য একজনকে আইডল হিসেবে নিয়েছিলেন আর তার নাম হচ্ছে Reg Park, আর্ণল্ড এই একজনকে ফলো করেই নিজের লাইফের গোল সেট আপ করেছিলেন এবং উনি শুধু Reg Park কে ফলো করে অস্ট্রিয়া থেকে ইউএসএ এসেছিলেন নিজের লাইফ গোল কমপ্লিট করার জন্য।

আর্নল্ডের দশটা কাজ করার শখ ছিল না উনি শুধু বডিবিল্ডার ছিলেন আর এই বডিবিল্ডিং করেই উনি হলিউডের স্টার হয়ে আছেন এখনো।

টার্মিনেটর আর দা এক্সপেন্ডেবলস এর মত বড় বড় ফিল্মের নায়ক ছিলেন।

উনার বই এবং উনার হিস্টোরি টা একটু ঘেঁটে দেখুন আশা করি আপনাদের নিজের জীবনের গল্প ঘুরিয়ে দিতে অনেক সুবিধা হবে।

আমি এজেন্সি বিল্ডআপ এর কথা চিন্তা করেছিলাম তখন যখন দেখলাম এক ভদ্রলোক তার এজেন্সি দিয়ে মাসে 200k ডলার আয় করে আর আমার মার্কেটপ্লেস থেকে টেনেটুনে ২০০০ ডলার আয় হয়। আমি তাকে নিয়ে নিয়ে ঘাটাঘাটি শুরু করি এবং তার মতো হওয়ার চেষ্টা করি যার কারণে আমার আজকে মার্কেটপ্লেস নিয়ে চিন্তা করতে হয় না।

হয়তোবা আমি 200k ডলার প্রতি মাসে আয় করতে পারিনা কিন্তু আলহামদুলিল্লাহ যা আয় করি তা বাংলাদেশ বিসিএস ক্যাডারের ঘুষ খাওয়ার পর যা পায় তার থেকেও বেশি।

বর্তমানে আমার কাজ শুধু ক্লায়েন্ট হ্যান্ডেলিং করা এবং ম্যানেজ করা, লকডাউন না থাকলে আমি প্রতি মাসে একবার করে ট্যুর দেই।

বাহিরে খাবার খাওয়া আমার নেশা এবং এই সবকিছুই আমি করে যাচ্ছি অনলাইন ফ্রীলান্সিং থেকে।

অনলাইনে কাজ করার জন্য পড়াশোনা দরকার হয় না শুধু দরকার হয় সঠিক গোল সেটআপ করা, নিজেকে যেকোনো একটি কাজে এক্সপার্ট করা আর আপনার দক্ষতার সঠিক মার্কেটিং করা যা দেখে মানুষ আপনার সার্ভিস নিবে তারপর যারা আপনার এই কাজে নিজেকে সাককেস করেছেন তাদেরকে ফলো করে তাদের মত করে কাজ করা। নিজের

নিজের গোলকে জাস্টিফাই করার জন্য আপনার কাউকে না কাউকে ফলো করতেই হবে যা বারাক ওবামা করেছিলেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হওয়ার জন্য।

আর যদি আপনি যা করছেন তাতে যদি কাউকে আইডল হিসেবে না পান তাহলে আপনি যে কাজে বিলিভ করেন যে এটা দিয়ে কিছু হবে তা ভালোভাবে মনোযোগ করে যান আল্লাহতালা একদিন আপনাকে আপনার সঠিক পর্যায়ে নিয়ে যাবে।

যেমনটা হয়েছে জ্যাক মা এর লাইফে।

যতটুকু পারি এবং যতটুকু জীবনে করেছি টা লিখার চেষ্টা করলাম। ভুল হলে মাফ করবেন

ফি আমানিল্লাহ

Prince Chowdhury

Started Freelancing Career since 2012 and Converted as an Entrepreneur, Business Coach & Marketing Strategy Enthusiast
Join Our Community:

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Popular post